আমরা যারা একটু হলেও স্বাস্থ্য সচেতন তাদের ডিম খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে নতুন করে আবার বলার কিছু নেই, কিন্তু আমরা বেশিরভাগ মানুষই আসলে জানি না একটা ছোট ডিম আসলে কতটা শক্তির জোগাড় দিতে পারে কিংবা এই ডিম খাওয়ার উপকারিতাই বা কতটুকু!
ডিমে আছে উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন A, D, E, B12, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, আর ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড—যা শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গেই কাজ করে। নিয়মিত ডিম খাওয়ার ফলে শরীর পায় প্রয়োজনীয় অনেক অ্যামাইনো অ্যাসিড, যা পেশি গঠন থেকে শুরু করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও দারুণ ভূমিকা রাখে।
তাই জ্ঞানী বাবা!’র আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত জানব, ডিমের পুষ্টি উপাদান থেকে শুরু করে প্রতিদিন ডিম খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে যাবতীয় প্রায় সবকিছু। তাহলে, শুরু করা যাক?
ডিমের পুষ্টিগুণ

| পুষ্টি উপাদান | পরিমাণ (১টা মাঝারি ডিমে) | উপকারিতা |
|---|---|---|
| প্রোটিন | প্রায় ৬–৭ গ্রাম | পেশি গঠন, হাড় ও টিস্যু মেরামত |
| ফ্যাট (ভাল ফ্যাট) | প্রায় ৫ গ্রাম | শক্তি প্রদান, হরমোন নিয়ন্ত্রণ |
| ভিটামিন A | 80–100 IU | চোখ ও ত্বকের জন্য উপকারী |
| ভিটামিন D | 1 mcg | হাড় শক্ত রাখে, ক্যালসিয়াম শোষণ করে |
| ভিটামিন B12 | 0.5 mcg | রক্ত ও নার্ভ সিস্টেমের জন্য জরুরি |
| ফসফরাস | 86 mg | হাড় ও দাঁতের গঠন |
| সেলেনিয়াম | 15 mcg | অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে |
| কোলিন (Choline) | 125 mg | মস্তিষ্ক ও স্মৃতিশক্তি উন্নত করে |
| লুটিন ও জেক্সানথিন | সামান্য পরিমাণে | চোখের রেটিনা সুরক্ষা দেয় |
ডিমের সাদা বনাম কুসুম অংশ
আমাদের অনেকে শুধু ডিমের সাদা অংশ খান, কারণ আমার অনেকেই ভাবি কুসুমে শুধু ফ্যাট বা কোলেস্টেরল আছে। কিন্তু আসল কথা হলো ডিমের সাদা অংশে শুধু প্রোটিন থাকে, আর কুসুমে থাকে ভিটামিন, মিনারেল, ও ভালো ফ্যাট সহ নানা পুশট উপাদান। তাই পুরো ডিম খাওয়াই আসলে বেশি উপকারী।
প্রতিদিন ডিম খাওয়ার উপকারিতা

ডিম খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে নিচে কিছু উল্লেখ যোগ্য উপকারিতা তুলে ধরা হলোঃ
১। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি দূর করে
ডিমে থাকা প্রোটিন হলো “Complete Protein”, মানে এতে আছে সব ধরনের অপরিহার্য অ্যামাইনো অ্যাসিড, যা শরীর নিজে তৈরি করতে পারে না। প্রতিদিন একটি ডিম খেলে পেশি গঠন, হাড় শক্ত হওয়া, এবং কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে। যারা জিম করে বা ফিটনেস মেইনটেইন করে, তাদের জন্য ডিম একদম গোল্ডেন ফুড।
২। শক্তি ও স্ট্যামিনা বাড়ায়
ডিমে থাকা ফ্যাট ও ভিটামিন B কমপ্লেক্স (বিশেষ করে B2, B6, B12) শরীরে শক্তি উৎপাদন করে। সকালবেলা ডিম খেলে সারাদিন কাজের শক্তি থাকে এবং ক্লান্তিও কমে।
৩। মস্তিষ্ক ও স্মৃতিশক্তি উন্নত করে
ডিমে আছে Choline, যা মস্তিষ্কের জন্য ভীষণ জরুরি। এই উপাদানটি “Acetylcholine” নামের নিউরোট্রান্সমিটার তৈরি করে, যা স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ, ও শেখার ক্ষমতা বাড়ায়। তাই ছাত্রছাত্রী বা যাদের মানসিক পরিশ্রম বেশি, তাদের জন্য প্রতিদিন ডিম খাওয়া সত্যিই অনেক উপকারি হতে পারে।
৪। চোখের দৃষ্টি রক্ষা করে
ডিমের কুসুমে থাকা Lutein ও Zeaxanthin চোখের রেটিনাকে রক্ষা করে এবং “Age-related Macular Degeneration” নামের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
এছাড়া, স্ক্রিনে বেশি সময় কাজ করা মানুষদের জন্যও ডিম চোখের স্বাস্থ্যে দারুণ কাজ করে।
৫। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
অনেকেই ভাবেন ডিম মানেই শুধু কোলেস্টেরল বাড়ায়। কিন্তু সত্যিটা একদম উল্টো, ডিমের “Good Cholesterol” (HDL) বাড়ায় এবং “Bad Cholesterol” (LDL)-এর ক্ষতিকর প্রভাব কমায়। ফলে নিয়মিত ডিম খাওয়া হার্টের জন্য উপকারী, যদি এটা পরিমিত মাত্রায় খাওয়া হয়।
৬। ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে
ডিম হলো “High Protein & Low Calorie” ফুড, মানে এটা পেট ভরে কিন্তু ক্যালরি কম দেয়। প্রতিদিন সকালের নাস্তায় ডিম খেলে হজম ধীর হয়, ক্ষুধা কমে, আর সারাদিন খাবার কম খাওয়ার প্রবণতা থাকে।
৭। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
ডিমে থাকা সেলেনিয়াম, ভিটামিন D ও জিঙ্ক শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। বিশেষ করে সর্দি-কাশি বা সংক্রমণের সময় ডিম শরীরকে দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করে।
৮। ত্বক, চুল ও নখের জন্য উপকারী
ডিমে থাকা প্রোটিন, বায়োটিন ও সালফার ত্বকের কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে।
নিয়মিত ডিম খেলে চুল মজবুত হয়, নখ ভাঙে না, আর ত্বকেও প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আসে।
৯। মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়
ডিমে থাকা ভিটামিন B12 ও D মস্তিষ্কে “Serotonin” হরমোনের মাত্রা ঠিক রাখে, যা আপনার মুড ভালো রাখতে সাহায্য করে।
নিয়মিত ডিম খাওয়া মানুষদের মধ্যে বিষণ্নতা বা মানসিক ক্লান্তি কম দেখা যায়।
তাই বলা যেতেই পারে, প্রতিদিন ডিম খাওয়ার উপকারিতা শুধু শরীরেরকেই নয়, মনেও ফেলতে পারে ইতিবাচক প্রভাব।
ডিম খাওয়ার কিছু অপকারিতা

যখনই আমরা “ডিম খাওয়ার উপকারিতা” নিয়ে কথা বলি, তখন একটা ব্যালান্স রাখাটা খুব জরুরি। কারণ ডিমে যত পুষ্টিই থাকুক না কেন, অতিরিক্ত খেলে বা ভুলভাবে খেলে শরীরের ক্ষতিও হতে পারে।
চলুন, এক নজরে দেখে নেই, ডিম খাওয়ার কিছু সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিকঃ
১। অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সমস্যা
ডিমের কুসুমে থাকে প্রায় ১৮৫ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল। যদিও এটা “খারাপ” কোলেস্টেরল না, তবুও যাদের হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, কিংবা ডায়াবেটিস আছে, তাদের দিনে ১টির বেশি ডিম না খাওয়াই ভালো। কারণ অতিরিক্ত কোলেস্টেরল শরীরে জমে গেলে আর্টারি ব্লক হতে পারে, যার ফলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে।
২। হজমে সমস্যা
কিছু কিছু মানুষের দেহে ডিম অ্যালার্জি প্রভাবও তৈরি করতে পারে বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে।
এর ফলে দেখা দিতে পারেঃ
- পেট ব্যথা
- গ্যাস, বমি ভাব
- চামড়ায় র্যাশ বা চুলকানি
তাই প্রথমদিকে ডিম খাওয়ার পর যদি এমন লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে দ্রুত ডাক্তার দেখানো জরুরি।
৩। কাঁচা বা আধা সিদ্ধ ডিমের ঝুঁকি
অনেকে মনে করে কাঁচা ডিম খেলে প্রোটিন বেশি পাওয়া যায়, কিন্তু বাস্তবে সেটা একদম ভুল ধারণা! কাঁচা বা আধা সিদ্ধ ডিমে থাকতে পারে সালমোনেলা (Salmonella) নামের ব্যাকটেরিয়া, যা আপনার পেটে মারাত্মক ফুড পয়জনিং ঘটাতে পারে।
৪। অতিরিক্ত ডিম খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি
যদিও ডিম প্রধানত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার, তবুও বেশি তেলে ভাজা বা বাটার দিয়ে রান্না করা ডিম খেলে অতিরিক্ত ক্যালরি শরীরে জমে যায়, যার ফলে ওজন বাড়তে পারে।
৫। অতিরিক্ত প্রোটিনে কিডনির চাপ
যারা প্রতিদিন অনেক ডিম খান (বিশেষ করে যারা বডিবিল্ডার), তাদের কিডনিতে অতিরিক্ত প্রোটিন ফিল্টার করার চাপ পড়ে।
দীর্ঘমেয়াদে এতে কিডনি দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তাই দরকার বুঝেই ডিম খাওয়া ভালো।
আরও পড়ুনঃ ড্রাগন ফলের ক্ষতিকর দিক কি কি? জেনে নিন
ডিম খাওয়ার উপকারিতা, সঠিক সময় ও পদ্ধতি

আমরা অনেকেই প্রতিদিন ডিম খেতে পছন্দ করি, কিন্তু ঠিক সময়ে না খাওয়ার কারণে পুরো উপকার য়ামরা অনেকেই পাই না। আসলে, ডিমের পুষ্টিগুণ শরীরে ঠিকভাবে কাজ করতে গেলে সময় আর পদ্ধতি দুটোই জানা জরুরি। চলুন দেখে নিই কখন, কীভাবে খেলে ডিম থেকে সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া সম্ভব।
১। সকালে ডিম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে নাস্তার সাথে ১টা সিদ্ধ বা পোচ ডিম খাওয়া সবচেয়ে ভালো। এ সময়ে শরীর নতুন এনার্জি চায়, আর ডিমের প্রোটিন সেই ফাঁকা জায়গা পূরণ করে।
উপকারিতা:
- দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে (অর্থাৎ ওজন কমাতে সাহায্য করে)
- সকালের কাজের জন্য শক্তি দেয়
- মনোযোগ বাড়ায়, কারণ ব্রেনে কোলিন কাজ করে
রাতে ডিম খাওয়ার উপকারিতা
অনেকে ভাবেন রাতে ডিম খাওয়া নিষেধ, আসলে তা পুরোপুরি সত্যি না। আপনি যদি ঘুমানোর অন্তত ২ ঘণ্টা আগে হালকা সিদ্ধ ডিম বা অমলেট খান,
তাহলে সেটা ঘুমের জন্য বরং উপকারী হতে পারে। কেননা ডিমে থাকা ট্রিপটোফ্যান নামের অ্যামিনো অ্যাসিড মস্তিষ্কে “সেরোটোনিন” বাড়ায়, যা আবার আমাদের ভালো ঘুম আনতে সাহায্য করে
ব্যায়ামের আগে ও পরে ডিম খাওয়া
যারা নিয়মিত জিম করেন বা শরীরচর্চা করেন, তাদের জন্য বলতে গেলে ডিম হলো সুপার ফুড!
- ওয়ার্কআউটের আগে (৩০–৪৫ মিনিট আগে): এক বা দুইটা সেদ্ধ ডিম শরীরকে স্ট্যামিনা দেয়।
- ওয়ার্কআউটের পরে: পেশি রিকভারির জন্য প্রোটিন দরকার হয়, আর ডিমে থাকা উচ্চমানের প্রোটিন সেই কাজটা একদম পারফেক্টভাবে করে।
ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও সঠিক পদ্ধতি
ডীম খাওয়ার উপকারিতা পূর্ণরুপে পেতে হলে সঠিক পদ্ধতিতে নিয়ম মাফিক ডিম খেতে হবে। নিচে ডিম খাওয়ার সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর পদ্ধতিগুলো তুলে ধরা হলোঃ
- সিদ্ধ ডিমঃ পুষ্টিগুণ অক্ষত থাকে, তেল লাগে না
- পোচ ডিমঃ হালকা ও সহযে হজমযোগ্য
- স্টিমড এগঃ ক্যালরি কম, প্রোটিন বেশি
- অমলেটঃ ভালো, তবে কম তেলে
ডিম খাওয়ার সঠিক পরিমাণ

“ডিম খাওয়ার উপকারিতা” যতই থাকুক না কেন, অতিরিক্ত ডিম খেলে শরীরে প্রোটিন ও কোলেস্টেরলের চাপ বেড়ে যেতে পারে। ঠিক পরিমাণে খেলে যেমন শরীর ফিট থাকে, তেমনি অতিরিক্ত খেলে হজমে সমস্যা, গ্যাস বা ওজন বেড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বয়স, শারীরিক অবস্থা ও কাজের ধরন অনুযায়ী প্রতিদিন ডিম খাওয়ার পরিমাণ ঠিক করা জরুরি।
শিশুদের জন্য (১–১২ বছর)
শিশুর বৃদ্ধি আর ব্রেন ডেভেলপমেন্টের জন্য ডিম বেশ অপরিহার্য একটয়ি খাবার। তবে বেশি না আবার, ধীরে ধীরে অভ্যাস করানো উচিত।
| বয়স | প্রতিদিনের পরিমাণ | পদ্ধতি |
|---|---|---|
| ১–৩ বছর | অর্ধেক থেকে ১টা ডিম | ভালোভাবে সিদ্ধ করে |
| ৪–৭ বছর | ১টা সম্পূর্ণ ডিম | সিদ্ধ বা পোচ |
| ৮–১২ বছর | ১–২টা ডিম | সিদ্ধ, পোচ, বা হালকা অমলেট |
আরও পড়ুনঃ কত ডিগ্রি জ্বর হলে মানুষ মারা যায় ?
কিশোর-কিশোরীদের জন্য (১৩–১৯ বছর)
এই বয়সে শরীর দ্রুত বাড়ে, হরমোনাল পরিবর্তন হয়, তাই প্রোটিনেরও দরকার হয় বেশি। এক্ষেত্রে প্রতিদিন ২টা ডিম (১টা সম্পূর্ণ, ১টার শুধু সাদা অংশ) যথেষ্ট। আর যদি নিয়মিত ব্যায়াম বা খেলাধুলা করে, তাহলে দিনে ৩টা পর্যন্ত খাওয়া যেতে পারে।
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য (২০–৪০ বছর)
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে কাজের ধরণই নির্ধারণ করবে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ডিমের পরিমাণ।
| কাজের ধরন | প্রতিদিনের পরিমাণ |
|---|---|
| সাধারণ অফিস বা পড়াশোনা | ১–২টা ডিম |
| হালকা শরীরচর্চা করেন যারা | ২–৩টা ডিম |
| জিম করেন বা বডিবিল্ডার | ৩–৫টা ডিম (এর মধ্যে ১–২টা কুসুমসহ) |
বয়স্কদের জন্য (৪০ বছর বা তার বেশি)
এই বয়সে দেহের মেটাবলিজম ধীর হয়ে যায়, তাই বেশি ডিম খেলে হজমে সমস্যা বা কোলেস্টেরল বেড়ে যেতে পারে। তাই প্রতিদিন ১টা সম্পূর্ণ ডিম বা ১টা ডিমের সাদা অংশ + আধা কুসুম যথেষ্ট।
গর্ভবতী নারী ও স্তন্যদানকারী মায়েরা
ডিমে থাকা প্রোটিন, আয়রন, ফোলেট ও কোলিন গর্ভবতী নারীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তবে অতিরিক্ত খেলে সমস্যাও হতে পারে। এক্ষেত্রে সপ্তাহে ৫-৬ দিন প্রতিদিন একটি সম্পূর্ণ ডিম খাওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুনঃ সেরা ১০ টি কিডনি ভালো রাখার উপায়
এক নজরে 🥚
| গ্রুপ | প্রতিদিনের আদর্শ ডিমের পরিমাণ |
|---|---|
| শিশু (১–১২ বছর) | ১টা |
| কিশোর (১৩–১৯ বছর) | ১–২টা |
| প্রাপ্তবয়স্ক (২০–৪০ বছর) | ২–৩টা |
| বয়স্ক (৪০+) | ১টা |
| গর্ভবতী নারী | ১টা |
উপসংহার
জ্ঞানী বাবা!’র আজকের আর্টিকেলে আমরা জানলাম, ডিমের পুষ্টিগুণ, ডিম খাওয়ার উপকারিতা, বয়স অনুসারে ডিম খাওয়ার উপকারিতা, কাজ অনুসারে ডিম খাওয়ার উপকারিতা, ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও সঠিক সময়, ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও সঠিক পদ্ধতি থেকে শুরু করে ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কিত যাবতীয় প্রায় সকল কিছু। আশা করি প্রিয় পাঠক অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা যথাযথ তথ্যই পেয়েছেন আজকের এই লেখা থেকে!
সবশেষে, আশা করি জ্ঞানী বাবা!‘র আজকের আর্টিকেলটি আপনার ভাল লেগেছে। কিছুটা হলেও উপকার হয়েছে পাঠকের। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে অনুরোধ থাকবে এই ব্লগ পোস্টটি প্রিয় জনদের সাথে শেয়ার করুন। আর কমেন্ট সেকশনে নিজের মূল্যবান মন্তব্য রেখে যেতে ভুলবেন না কিন্তু! আজকের মতো এখানেই শেষ করছি, দেখা হচ্ছে পরবর্তী কোনো এক লেখায়!